1. live@www.dainikajkernayabangla.com : দৈনিক আজকের নয়া বাংলা : দৈনিক আজকের নয়া বাংলা
  2. info@www.dainikajkernayabangla.com : দৈনিক আজকের নয়া বাংলা :
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
” সবার জন্য মানবাধিকার, সবার জন্য মর্যাদা ” ৭৮ তম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস সাঁথিয়ায় বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল ধুনটে নবাগত ওসির সঙ্গে জনপ্রতিনিধি ও গণঅধিকার পরিষদের সাক্ষাৎ দিঘলিয়ার নবাগত অফিসার ইনচার্জের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন উপজেলা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে মানবাধিকার দিবস -২০২৫ উপলক্ষ্যে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত…… সীমান্তে ৫৩ বিজিবির পৃথক পৃথক অভিযানে ভারতীয় মদ, শাড়ী, চাদর ও ২টি গরু জব্দ “মানবতার শিক্ষায় শিক্ষিত প্রজন্ম মানবাধিকার রক্ষার ভিত্তি “ ‘ইত্যাদি’র নতুন পর্বের শুটিং চুয়াডাঙ্গায়, প্রচার ২৬ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত হয়েছে শাহ্ নেয়ামতুল্লাহ কলেজে পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান -২০২৫

রোগ প্রতিরোধের টনিক কাঁঠালের বিচি

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০২৪
  • ৬৪ বার পড়া হয়েছে

টনিক যেভাবে কাজ করে, কাঁঠালের বিচিও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সেভাবেই কাজ করে। তাই কাঁঠালের বিচিকে উত্তম এক টনিক বলাই যায়। কাঁঠালের বিচির সবচেয়ে বড় জিনিস হচ্ছে এর স্টার্চ এবং কাঁঠালের বিচির স্টার্চের ৩০ শতাংশই হচ্ছে রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ। এই রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ আমাদের পাকস্থলীতে যে অনুজীব থাকে অন্ত্রে যে অনুজীব থাকে এই অনুজীবের খাবার।

কাঁঠালের বিচির ডায়েটারি ফাইবার এবং এর রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ক্ষুধাকে কমিয়ে দেয়, ক্ষুধা নিবারণ করে । যদিও এটা একটু মিষ্টি মিষ্টি তারপরেও এটা ব্লাডের সুগার বা রক্তের শর্করার পরিমাণ কমায়। মানে ব্লাড সুগার কমায় এবং হজম ব্যবস্থাকে, হজম প্রক্রিয়াকে সুসংহত করে। অর্থাৎ পেট ভালো রাখে। ইনসুলিনের যে সেনসিটিভিটি এটার উন্নতি করে।

কাঁঠালের বিচি যদি নিয়মিত খান তো এটা কোষ্ঠকাঠিন্যেও মানে কোষ্ঠ পরিষ্কারক হিসেবে চমৎকার কাজ করে। এটা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কাঁঠালের বিচিতে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে এবং যে কারণে ডায়রিয়া এবং গ্যাসের সমস্যা যাদের তাদের জন্য আয়ুর্বেদের চিকিৎসাতে কাঁঠালের বিচির গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়।

এখনকার যে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা এবং নিরীক্ষা তাতে দেখা যাচ্ছে যে কাঁঠালের বিচির উপাদানগুলো ডায়রিয়া-আমাশয় এবং খাদ্য ও পানিবাহিত পেটের পীড়া প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখন বর্ষাকাল, এ সময় খাদ্য এবং পানীয় ঘটিত পেটের পীড়া এখন বেশি হচ্ছে। এ সময় কাঁঠালের বিচি খুব উপকারি। যাদের হাইপার টেনশন রয়েছে অর্থাৎ হাই ব্লাড প্রেশার রয়েছে তাদের জন্য চমৎকার খাবার কাঁঠালের বিচি।

কাঁঠালের বিচিতে ম্যাগনেসিয়াম আছে, ক্যালসিয়াম আছে এবং ফসফরাস আছে এবং আরো খনিজ উপাদান রয়েছে । যেটা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং হাড়ের ঘনত্ব এবং সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। কাঁঠালের বিচিতে উচ্চমাত্রার দ্রবণীয় প্রোটিন রয়েছে। এই প্রোটিন মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তা কমিয়ে দেয়। যে কারণে কাঁঠালের বিচি ভাজা খেলে মানসিক চাপ কমে, মনটা ফরফুরে লাগে। কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে রিবোফ্লাবিন এবং থায়ামিন রয়েছে। এই দুই ভিটামিন বি এর ফলে শরীরে শক্তি সঞ্চারের পাশাপাশি নার্ভাস সিস্টেম এবং মস্তিষ্কের রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা করে।

আর ভিটামিন এ-ও আছে প্রচুর পরিমাণে। যেটা দৃষ্টিশক্তি উন্নতির পাশাপাশি চোখের একাধিক সমস্যা, রেটিনারও কিছু সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে লিগনান, স্যাপোনিন এবং আইসোপ্লোবিন। এই এন্টি-অক্সিডেন্টগুলো শরীরের অভ্যন্তরে যে কোনো প্রদাহ, যে কোনো ইনফ্লামেশনের বিরুদ্ধে লড়তে পারে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোসহ ডিএনএ-র ডেমেজও রিপেয়ার করতে পারে।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে যে কাঁঠালের বিচিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ লেসিথিন পাওয়া গেছে যা এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির ইমিউন সিস্টেম মূল্যায়নের উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।

এখনকার যে গবেষণা বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে তারা মনে করছেন, কাঁঠালের বিচির এই যে রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ এটা পেটে গিয়ে ফারমেনটেড হয়ে শর্ট চেইন ফ্যাটি এসিড তৈরি করে। এবং এই ফ্যাটি এসিড কোলনে রক্ত চলাচল বাড়ায় ।ফলে কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় এবং ক্যান্সারের টিউমার যদি থাকে ক্যান্সারের সেল যদি থাকে এই ক্যান্সারের সেলের বিরুদ্ধে ফাইট করে এই শর্ট চেইন ফ্যাটি এসিড।

এই স্টার্চ আবার প্রোবায়োটিক। প্রোবায়োটিক হওয়ার কারণে পেটের যে অনুজীবগুলো রয়েছে প্রয়োজনীয় অনুজীবগুলোর শক্তি সংহত করে, অনুজীবের যে সাম্রাজ্য এই সাম্রাজ্যকে সুসংহত করে। পেটের সুস্থ অনুজীব শুধু স্টমাক ইনটেস্টাইন এবং কোলনেরই কল্যাণ করে না বরং পেটের সাথে ভেগাস নার্ভের মাধ্যমে আমাদের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম মস্তিষ্কের সাথে এটার যোগাযোগ রয়েছে ভেগাস নার্ভের মাধ্যমে। ভেগাস নার্ভের মাধ্যমে যেহেতু ব্রেনের সাথে সংযুক্ত এজন্যে আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি যে কাঁঠালের বিচি পরিমাণ মতো পুরো সিজন যদি কেউ খান, তাহলে দেহের শুধু রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার শুধু উন্নতি হবে না, সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমও সুস্থ থাকবে, সবল থাকবে। নার্ভাস সিস্টেম যত সুস্থ সবল থাকে একজন মানুষের কর্মক্ষমতা এবং প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব তত চাঙা থাকে।

কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করবেন কীভাবে?

সিদ্ধ করে অনেক দিন রেখে দিতে পারেন ডিপ ফ্রিজে। যখন প্রয়োজন ভর্তা করে খেতে পারেন। সবজির বিকল্প হিসেবে কাঁঠালের বিচি ব্যবহার করা যায়।

কাঁঠালের বিচি আধা টালা দিয়ে মানে আধা ভাজা করে এটাকে গুঁড়ো করে চা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন যে কোনো মৌসুমে। গুঁড়ো করে বৈয়মে রেখে দিলে এটায় ফাঙ্গাস ধরবে না এবং এটা চায়ের মতো করে খেতে পারবেন।

কাঁঠালের বিচি হচ্ছে ন্যাচারাল টনিক বা ন্যাচারাল ড্রিংক পাওয়ার বলতে পারেন। ন্যাচারাল পাওয়ার ড্রিংক যদি কিছু থাকে সেটা হচ্ছে কাঁঠালের বিচি গুঁড়ো করে সেটাকে খাওয়া। এটি দুধে মিশিয়েও খেতে পারেন। তাই কাঁঠালের মৌসুমে কাঁঠাল খান এবং বিচি সংগ্রহ করুন। এই বিচি যত দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস করবেন তত ভালো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ধুনটে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু—খুঁটি স্থাপনের মধ্য দিয়ে প্রস্তুতির সূচনা আশেকে এলাহী শিবলী ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি টঙ্গীর বৈশ্বিক ইজতেমার পর দেশের অন্যতম বৃহৎ দ্বিতীয় বিশ্ব ইজতেমা হিসেবে পরিচিত ধুনট পূর্ব ভরণশাহী ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম খুঁটি স্থাপনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে। শুরায়ে নেজামের তত্ত্বাবধানে আহলে হক্ব ওলামায়ে কেরামদের নির্দেশনায় পরিচালিত এ ইজতেমার মাঠ প্রস্তুতের প্রথম ধাপে আজ রবিবার (০৭ ডিসেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টায় উদ্বোধনী দোয়া ও নসীহতের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হয়। বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ওলামায়ে কেরাম, তাবলীগ জামাতের সাথী, সাধারণ মুসল্লি ও স্থানীয় মুরুব্বিদের উপস্থিতিতে মাঠ প্রস্তুতের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। প্রধান অতিথি তাবলীগ জামাতের প্রবীণ মুরুব্বি হযরত মাওলানা রেজাউল করিম সাহেব (কাজিপুর) ইজতেমার তাৎপর্য ও আখেরাতমুখী জীবনের উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন— “ইজতেমার মাঠের জন্য যারা সহায়তা করছেন, শ্রম ও সময় দান করছেন—এই সব amal আখেরাতে অফুরন্ত সওয়াবের কারণ হবে ইনশাআল্লাহ।” অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মুফতি খোরশেদ আলম, মুফতি শাহাদাৎ হোসাইন, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাসুম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল খালেক, মাওলানা মাসুদুর রহমান সুমন, মুফতি এনামুল হক আরেফী, মুফতি আতিকুর রহমান, হাফেজ রেজাউল করিম, মাওলানা রবিউল ইসলাম রবি প্রমুখ। স্থানীয় মুরুব্বিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— আখতার আলম সেলিম, মাহবুব হোসেন চঞ্চল, দুলাল হোসেন মল্লিক, আলামিন হোসেন, শামিম খান, আঃ মান্নান খান—এ ছাড়া তাবলীগ জামাতের অসংখ্য যুবক-বৃদ্ধ সাথী ভাই এবং এলাকার সাধারণ মুসল্লিরা অংশ নেন। ইজতেমা কর্তৃপক্ষ আগামী দিনগুলোতে মাঠ প্রস্তুতসহ সকল কার্যক্রমে এলাকার মুসল্লি, যুব সমাজ, ওলামায়ে কেরাম এবং তাবলীগ জামাতের সাথীদের আন্তরিক উপস্থিতি ও সক্রিয় সহযোগিতার জন্য দাওয়াত ও আহ্বান জানিয়েছেন। শেষে হযরত মাওলানা রেজাউল করিম সাহেবের বিশেষ দোয়ার মাধ্যমে উদ্বোধনী দিনের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। মাঠ প্রস্তুতির এ সূচনা এলাকাবাসীর মাঝে নতুন উদ্দীপনা তৈরি করেছে

রাস্তার খুলে দেওয়ার দাবিতে পশ্চিম সেওতা মানববন্ধন। দৈনিক নয়া বাংলা মানিকগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি। মানিকগঞ্জ পৌরসভাধীন ১ নং ওয়ার্ড পশ্চিম সেওতা রাস্তার দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি সহ শতাধিক নারী মানুষ। ৭ই ডিসেম্বর ২০২৫ ইং রবিবার সকাল ১১ টায় মানিকগঞ্জ পৌরসভারধীন ১ নং ওয়ার্ড পশ্চিম সেওতা রাস্তার দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকার সাধারণ জনগণ। মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত থেকে রাস্তার দাবীতে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। পশ্চিম সেওতার শত শত লোকের অভিযোগ আক্তার হোসেন এবং হাশেম গং পরিকল্পিতভাবে সাধারণ মানুষের যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে দেয়। মানববন্ধনে অভিযোগ করা হয় আক্তার হোসেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ড্রাইভার হওয়ার সুবাদে দাপট খাটিয়ে এলাকাবাসীর যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে সাধারণ মানুষের রাস্তা ‌প্রতিবন্ধীকতার সৃষ্টি করে। মানববন্ধনে এলাকাবাসীর অভিযোগ নূরে মদিনা মসজিদ মাদ্রাসা কমপ্লেক্সে মুসল্লিরা এবং ছেলেমেয়েরা যেন মসজিদে যাইতে না পারে সেই জন্য পূর্বপরিকল্পিত ভাবে যাতায়াতের রাস্তা আক্তার গং এবং হাশেম ১০০ বছরের যাতায়াতের পুরাতন রাস্তা বন্ধ করে দেয়। মানববন্ধনকারীদের আরো অভিযোগ এলাকাবাসীদের উপস্থিতিতে সার্ভেয়ারের মধ্যস্থতায় যাতায়াতের রাস্তা দেওয়ার জন্য রাজি থাকা সত্ত্বেও আক্তার ও হাশেম যাতায়াতের রাস্তা পরবর্তীতে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে ডাক্তার হারুন মুন্সি বলেন সাবেক কাউন্সিলরা এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ গণ উপস্থিত থেকে রাস্তা সমস্যা সমাধান করে দিলেও পরবর্তীতে আক্তার ও হাশেম রাস্তা বন্ধ করে দেয়। এলাকাবাসী নিরুপায় হয়ে অবশেষে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর রাস্তা দেওয়ার আবেদন পেশ করেন। এলাকাবাসীর আশা প্রশাসনের উদ্বোধন কর্তৃপক্ষ জনগণের সুবিধার্থে যাতায়াতের রাস্তা দেওয়ার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট